সংবাদ শিরোনাম:
সখীপুরে বিনামূল্যে রোপা আমন  ধানের বীজ ও সার বিতরণ বাসাইলে জাতীয় ফল মেলা অনুষ্ঠিত সা’দত কলেজে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন টাঙ্গাইলে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের  একযোগে বৃক্ষরোপণ মধুপুর পৌরসভার ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা নাগরপুরে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন টাঙ্গাইলে পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পক্ষ  থেকে বৃক্ষরোপণ ৬দফা দাবিতে গোপালপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি  গোপালপুরে পাঁচ লক্ষাধিক টাকার নিষিদ্ধ চায়না জালে আগুন দিলো মোবাইল কোর্ট সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান কর্মসূচী পালন করেছে সামাজিক সংঘঠন

অবৈধ বালু উত্তোলন ও নদী দখলকারীর কোন দলীয় পরিচয় নেই..টাঙ্গাইলে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী

  • আপডেট : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ১০৯৪ বার দেখা হয়েছে।

প্রতিদিন প্রতিবেদক : পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, অবৈধভাবে নদী থেকে বালু উত্তোলনকারী ও নদী দখলকারীদের কোন ভাবেই ছাড় দেয়া হবেনা। তাদের কোন দলীয় পরিচয় বিবেচনা করা হবে না।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে মির্জাপুরে বংশাই নদীর লতীফপুর ইউনিয়নের যোগীরকোফা, ফতেপুর ই্উনিয়নের থলপাড়া, ফতেপুর, সুতানরি, বানকাটা পারদিঘী ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

উপমন্ত্রী বলেন, মির্জাপুরের নদী ভাঙন কবলিত এলাকার জন্য ১১৫ কোটি টাকার ডিপিটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে এবং ৪শ কোটি টাকা ব্যয়ে বংশাই নদীতে ড্রেজিং করা হবে।

যে এলাকার অবস্থা বেশি ভাঙন কবলিত সেখানে দ্রুত ডাম্পিং শুরু করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে তিনি বলেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. একাব্বর হোসেন এমপি, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী উকিল বিশ্বাস, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম, মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল মালেক, সহকারী পুলিশ সুপার মির্জাপুর সার্কেল দিপঙ্কর ঘোষ।

উপমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার নদী ভাঙন এলাকার দিকে বিশেষ নজর দিয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষের কথা চিন্তা করে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এরমধ্যে ডিপিটি, ডাম্পিং এবং নদী ড্রেজিং।

খবরটি শেয়ার করুন:

আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয়।
Customized BY NewsTheme